আপনি কেন একজন ফ্রিল্যান্সারকে বিয়ে করবেন??
-------------------------------------------------------
একজন ফ্রিল্যান্সারকে বিয়ে করলে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়, যা অন্য প্রফেশনের কেউ দিতে পারে না। আমি কয়েকটি সুবিধা তুলে ধরছি, এই সুবিধাগুলি পেতে চাইলে সবাই দলে দলে ফ্রিল্যান্সারকে বিয়ে করুন।
ফ্রিল্যান্সাররা বেশীরভাগ সময় তাদের কম্পিউটারের সামনেই কাটায়। এই সময়ে তাদের মনযোগ পাওয়া অনেক কঠিন। ফলে, আপনার আর গোয়েন্দাগিরি করতে হবে না। সে অন্য কোন মেয়ের কথা ভাবার সময়ই পাবে না।
আসুন দেখে নিই ফ্রিল্যান্সারের আরো কিছু গুণাবলী যা সংসার জীবনে অনেক দরকারি!
১. তারা ধনী হয়ঃ ফ্রিল্যান্সাররা বড় বড় ইন্টারন্যাশনাল আইটি ফার্মগুলির সাথে কাজ করে এবং বাংলাদেশের যেকোনো প্রফেশনের মানুষদের চেয়ে কয়েকগুন বেশী আয় করে। ফ্রিল্যান্সাররা সবসময় অন্য কোম্পানিতে জয়েন করার জন্য প্রস্তুত থাকে, ফলে তাদের বেকার থাকতে হয় না।
২. সবসময় যুক্তিসম্পন্ন কথা বলেঃ ফ্রিল্যান্সাররা মানুষের চেয়ে কম্পিউটারের সাথে বেশী কথা বলে, ফলে তারা সবসময় যুক্তিসম্পন্ন কথা বলে। আপনাকে কখনই অযৌক্তিক কিছু বলবে না।
৩. ভালো জিনিস কিনেঃ ফ্রিল্যান্সাররা কখনোই খারাপ, কমদামী, গুলিস্তানের প্রোডাক্ট কিনে না। তারা ব্র্যান্ডশপ ছাড়া কেনাকাটা করেই না বলা চলে, আসলে তাদের দামাদামি করার মতো সময় নেই। ফলে, সবসময় আপনি বাজারের সেরা জিনিসটাই পাবেন।
৪. সাপ্তাহিক ছুটিতে তারা অনেক রোমান্টিক হয়ঃ সারা সাপ্তাহ সময় দিক আর না দিক, সাপ্তাহিক ছুটির দিনে তারা অনেক রোমান্টিক হয়। আপনাকে ভালো ভালো রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাবে, মুভি দেখতে নিয়ে যাবে, সুন্দর সুন্দর যায়গায় ঘুরতে নিয়ে যাবে। যা অন্য প্রফেশনের কেউ নিয়মিত করবে না।
৫. তারা সমস্যা সমাধানে পটুঃ সংসারে সমস্যা হয়ই, কিন্তু সেই সমস্যাগুলি ফ্রিল্যান্সাররা অনেক সুন্দর ভাবে সমাধান করতে পারে। কারন, বায়ারদের রিভিশন গুলো নিয়ে বেশীরভাগ সময় সমস্যা সমাধান করেই কাটায়। এতে তারা সমস্যা সমাধানে এক্সপার্ট হয়ে যায়।
৬. তারা গ্যাজেট ভালোবাসেঃ অন্য কাউকে বিয়ে করলে আপনি আপনার জন্মদিন বা এনিভারসারিতে হয়ত কেক, গোলাপ, রিং গিফট পেতে পারেন। কিন্তু ফ্রিল্যান্সারকে বিয়ে করলে আপনি অইগুলির সাথে আইফোনও পেয়ে যেতে পারেন। কারন ফ্রিল্যান্সাররা ইলেকট্রিক গ্যাজেট কিনতে ভালোবাসে।
৭. তারা সন্তানকে উদ্যক্তা বানাতে চায়ঃ ফ্রিল্যান্সাররা তাদের সন্তানকে ভবিষ্যৎ স্টিভ জবস বানাতে চায়। ফলে, আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে না।
৮. তারা ঘুরতে ভালোবাসেঃ তারা সময় পেলেই দেশ-বিদেশ ঘুরতে ভালোবাসে। ফলে, আপনিও তার সাথে দেশ-বিদেশ ঘুরতে পারবেন।
৯. তারা বিদেশ থেকে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেঃ হয়ত একদিন ঘুম থেকে উঠে দেখবেন আপনার ঘরে বিদেশী কস্মেটিক্স দিয়ে ভরে গেছে। ফ্রিল্যান্সারদের কাছে বাংলাদেশে শপিং করার চেয়ে অনলাইনে আমেরিকা থেকে শপিং করা সহজ। তাই, আপনি বেশীরভাগ সময় বিদেশী প্রোডাক্টই ব্যবহার করবেন। যা অন্য প্রফেশনের কাউকে বিয়ে করলে পারবেন না।
১০. তারা ২৪ ঘণ্টায় বাড়িতে থাকেঃ ঘরে বসে কাজ করার কারনে ফ্রিল্যান্সাররা ২৪ ঘণ্টায় বাড়িতে থাকে। ফলে, যেকোনো দরকারে আপনি আপনার স্বামীকে পাশে পাবেন।
এখন আপনিই চিন্তা করে দেখুন সাধারণ কাউকে বিয়ে করে সারাদিন কাজ করে স্বামীর জন্য সন্ধায় অপেক্ষায় বসে থাকবেন, নাকি ফ্রিল্যান্সারকে বিয়ে করে আরাম-আয়েশে
-------------------------------------------------------
একজন ফ্রিল্যান্সারকে বিয়ে করলে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়, যা অন্য প্রফেশনের কেউ দিতে পারে না। আমি কয়েকটি সুবিধা তুলে ধরছি, এই সুবিধাগুলি পেতে চাইলে সবাই দলে দলে ফ্রিল্যান্সারকে বিয়ে করুন।
ফ্রিল্যান্সাররা বেশীরভাগ সময় তাদের কম্পিউটারের সামনেই কাটায়। এই সময়ে তাদের মনযোগ পাওয়া অনেক কঠিন। ফলে, আপনার আর গোয়েন্দাগিরি করতে হবে না। সে অন্য কোন মেয়ের কথা ভাবার সময়ই পাবে না।
আসুন দেখে নিই ফ্রিল্যান্সারের আরো কিছু গুণাবলী যা সংসার জীবনে অনেক দরকারি!
১. তারা ধনী হয়ঃ ফ্রিল্যান্সাররা বড় বড় ইন্টারন্যাশনাল আইটি ফার্মগুলির সাথে কাজ করে এবং বাংলাদেশের যেকোনো প্রফেশনের মানুষদের চেয়ে কয়েকগুন বেশী আয় করে। ফ্রিল্যান্সাররা সবসময় অন্য কোম্পানিতে জয়েন করার জন্য প্রস্তুত থাকে, ফলে তাদের বেকার থাকতে হয় না।
২. সবসময় যুক্তিসম্পন্ন কথা বলেঃ ফ্রিল্যান্সাররা মানুষের চেয়ে কম্পিউটারের সাথে বেশী কথা বলে, ফলে তারা সবসময় যুক্তিসম্পন্ন কথা বলে। আপনাকে কখনই অযৌক্তিক কিছু বলবে না।
৩. ভালো জিনিস কিনেঃ ফ্রিল্যান্সাররা কখনোই খারাপ, কমদামী, গুলিস্তানের প্রোডাক্ট কিনে না। তারা ব্র্যান্ডশপ ছাড়া কেনাকাটা করেই না বলা চলে, আসলে তাদের দামাদামি করার মতো সময় নেই। ফলে, সবসময় আপনি বাজারের সেরা জিনিসটাই পাবেন।
৪. সাপ্তাহিক ছুটিতে তারা অনেক রোমান্টিক হয়ঃ সারা সাপ্তাহ সময় দিক আর না দিক, সাপ্তাহিক ছুটির দিনে তারা অনেক রোমান্টিক হয়। আপনাকে ভালো ভালো রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাবে, মুভি দেখতে নিয়ে যাবে, সুন্দর সুন্দর যায়গায় ঘুরতে নিয়ে যাবে। যা অন্য প্রফেশনের কেউ নিয়মিত করবে না।
৫. তারা সমস্যা সমাধানে পটুঃ সংসারে সমস্যা হয়ই, কিন্তু সেই সমস্যাগুলি ফ্রিল্যান্সাররা অনেক সুন্দর ভাবে সমাধান করতে পারে। কারন, বায়ারদের রিভিশন গুলো নিয়ে বেশীরভাগ সময় সমস্যা সমাধান করেই কাটায়। এতে তারা সমস্যা সমাধানে এক্সপার্ট হয়ে যায়।
৬. তারা গ্যাজেট ভালোবাসেঃ অন্য কাউকে বিয়ে করলে আপনি আপনার জন্মদিন বা এনিভারসারিতে হয়ত কেক, গোলাপ, রিং গিফট পেতে পারেন। কিন্তু ফ্রিল্যান্সারকে বিয়ে করলে আপনি অইগুলির সাথে আইফোনও পেয়ে যেতে পারেন। কারন ফ্রিল্যান্সাররা ইলেকট্রিক গ্যাজেট কিনতে ভালোবাসে।
৭. তারা সন্তানকে উদ্যক্তা বানাতে চায়ঃ ফ্রিল্যান্সাররা তাদের সন্তানকে ভবিষ্যৎ স্টিভ জবস বানাতে চায়। ফলে, আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে না।
৮. তারা ঘুরতে ভালোবাসেঃ তারা সময় পেলেই দেশ-বিদেশ ঘুরতে ভালোবাসে। ফলে, আপনিও তার সাথে দেশ-বিদেশ ঘুরতে পারবেন।
৯. তারা বিদেশ থেকে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেঃ হয়ত একদিন ঘুম থেকে উঠে দেখবেন আপনার ঘরে বিদেশী কস্মেটিক্স দিয়ে ভরে গেছে। ফ্রিল্যান্সারদের কাছে বাংলাদেশে শপিং করার চেয়ে অনলাইনে আমেরিকা থেকে শপিং করা সহজ। তাই, আপনি বেশীরভাগ সময় বিদেশী প্রোডাক্টই ব্যবহার করবেন। যা অন্য প্রফেশনের কাউকে বিয়ে করলে পারবেন না।
১০. তারা ২৪ ঘণ্টায় বাড়িতে থাকেঃ ঘরে বসে কাজ করার কারনে ফ্রিল্যান্সাররা ২৪ ঘণ্টায় বাড়িতে থাকে। ফলে, যেকোনো দরকারে আপনি আপনার স্বামীকে পাশে পাবেন।
এখন আপনিই চিন্তা করে দেখুন সাধারণ কাউকে বিয়ে করে সারাদিন কাজ করে স্বামীর জন্য সন্ধায় অপেক্ষায় বসে থাকবেন, নাকি ফ্রিল্যান্সারকে বিয়ে করে আরাম-আয়েশে
0 মন্তব্যসমূহ